আপডেট :

        ধর্ষকের শাস্তি সবার সামনে হোক: সোহম

        বায়ার্নের দাপটে বিদায় ব্রাজিলের ফ্ল্যামেঙ্গো, পিএসজির মুখোমুখি কোয়ার্টারে

        ধর্ষণ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুরাদনগরে রাজনৈতিক উত্তেজনা: কে দায়ী?

        ইরানের কঠোর হুঁশিয়ারি: ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি

        এশিয়া কাপের সম্ভাব্য সূচি জুলাইয়ে প্রকাশিত হবে

        সরকারের প্রতিশ্রুতি ব্যর্থ: জুলাই সনদ প্রকাশ করবে এনসিপি - নাহিদ ইসলাম

        রথযাত্রার উৎসবে বিপর্যয়: উড়িষ্যায় ভিড়ে পিষ্ট হয়ে ৩ মৃত, ১০ জন আহত

        মনু মিয়ার শেষ বিদায়ে অভিনেতা খায়রুল বাসারের মানবিকতার জয়

        মেসি-রোনালদো: সময় পেরিয়েও অপ্রতিরোধ্য ফুটবলের দুই কিংবদন্তি

        মুরাদনগরের অশান্তির জন্য আওয়ামী সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয়দাতারা দায়ী: আসিফ মাহমুদ

        ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্পে পাকিস্তানে দুইবার কাঁপল ধরিত্রী

        হিরো আলমের যত্নে রিয়া মনি, প্রকাশ করলেন তার শারীরিক অবস্থা

        হাছিনা নয় শেখ হাসিনা নয়, তবুও বারবার বদলাচ্ছে স্কুলের নাম

        জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন বাজেট: ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৩২৩ কোটি টাকা

        কোকেন উৎপাদনে ঐতিহাসিক উচ্চতা, জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উদ্বেগ

        ট্রাম্পের সাথে সম্পর্ক জোরদারে প্রস্তুত পুতিন, নতুন যোগাযোগের আভাস

        স্বর্ণের বাজারে ধস: এক মাসে সর্বনিম্ন দামে পৌঁছাল হলুদ ধাতু

        সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, ৩০০ গাড়ি অপেক্ষায়

        ট্রাম্পের দাবি: খামেনির প্রাণ বাঁচিয়েছি, ধন্যবাদ পাইনি

        এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা: কেন্দ্রে প্রবেশ নিয়ে নতুন নিয়ম

করোনার ভয় পেলে চলবেনা

করোনার ভয় পেলে চলবেনা

করোনার মতো কঠিন সময়ে খুব বড় একটা অসুস্থতা কাটিয়ে উঠলাম। যদিও এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। ফেব্রুয়ারীর ২৪ তারিখ থেকে প্রচন্ড হাঁচি, নাক মুখ দিয়ে  অনবরত পানি পড়েছে, গায়ে ১০১ এর বেশি তাপমাত্রা বুকে ব্যাথা,  শ্বাস কষ্ট, সমস্ত শরীরে প্রচন্ড ব্যাথা। ডাষ্ট এলার্জি আছে তাই ওটাতেই আক্রান্ত হয়েছি ভাবলাম। কাজ ফেলে ছুটি নিয়ে বাসায় বসে থাকতে ভালো লাগেনা।পরদিন অফিসে গেলাম কিন্তু বসে কোনো কাজ করতে পারলামনা। তারপর নানান ওষুধে কদিন গেল। কিন্তু জ্বর বা অন্য কোনো কষ্ট কমলোনা। শ্বাস কষ্ট বেড়ে গেল, কোনো কথা উচ্চারণেও কষ্ট হচ্ছিল। এমন কষ্ট কোনোদিন হয়নি। নিজের বুক ফেড়ে নিজেই পরিস্কার করতে মন চাচ্ছিলো। ফেব্রুয়ারীর ২৯ তারিখে বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞের কাছে গেলাম। আমার এক ভাই জোর করে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। এক্সরে রিপোর্ট দেখিয়ে বললেন বুকের ডানপাশের ফুসফুসে অনেকটা পানি জমেছে। এছাড়াও আরো কিছু জটিলতা দেখা দিয়েছে। ডাক্তার বললেন তিনমাস ওষুধ খেতে হবে।

 আমার মনের জোর খুব বেশি কিন্তু শ্বাস কষ্টের কাছে হেরে যাচ্ছিলাম বারবার। তবুও ঘড়ির কাটা ধরে ওষুধ খেতে লাগলাম। ১০ দিন ওষুধ খাওয়ার পরে সামান্য কষ্ট কমলো। গতকাল থেকে কিছুটা ভালো আছি। ১৭ দিন প্রায় তেমন কোথাও যাইনি। ঘরে বসে আছি। এর মধ্যে বাসার অন্যান্য সদস্যদেরও জ্বর সর্দি কাশি হলো। নেবুলাইজার মেশিন কিনেছি। ইনজেকশন ওষুধ সব চলেছে এক সাথে। গত দশ বছরে এতোটা অসুস্থ হইনি। আশা করছি আগামী রবিবার থেকে  কাজ করতে পারবো। যদিও আরও আড়াই মাস ওষুধ খেতে হবে। পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিতে পারার সুখের তুলনা নেই।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত