আপডেট :

        সহজে পাকিস্তানে কেউ হামলা করতে পারবে না: মরিয়ম নওয়াজ

        অন্য বছরের চেয়ে ২০২৪ সালের বন্যা ছিল ভিন্ন: প্রধান উপদেষ্টা

        ব্যস্ত জীবনে একাকীত্ব একটি বড় মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা

        ব্যস্ত জীবনে একাকীত্ব একটি বড় মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা

        ১৭ অভিনয়শিল্পীর নামে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে

        আর্সেনালকে তাদের মাঠে হারিয়ে ফাইনালের পথে আছে পিএসজি

        রমনা বটমূলে হামলা: হাইকোর্টের রায় ৮ মে

        ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে ভারত!

        পাকিস্তানে ইমরান খানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান

        ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানানো উচিত

        ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানানো উচিত

        ডাকাত দেখে অসুস্থ ব্যবসায়ীকে পানি পান করিয়ে সুস্থ করার পর টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

        হামলার পর পেহেলগামে ধীরে ধীরে ফিরছেন পর্যটকেরা

        মেট গালায় ভারতীয় সেলিব্রিটিদের ঝলকানি

        স্পেনে বিদ্যুৎ বিভ্রাট, অনিশ্চয়তায় বার্সা-ইন্টার সেমিফাইনাল ম্যাচ

        ফোবানা সম্মেলনে দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে

        স্পেনে বিদ্যুৎ বিভ্রাট, অনিশ্চয়তায় বার্সা-ইন্টার সেমিফাইনাল ম্যাচ

        কাঁচা না পাকা আম, কোনটি বেশি উপকারী

        এশিয়ার মধ্যে নবম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হলো বাংলাদেশ

        জলপ্রপাতের ধারে মিললো অভিনেতা রোহিতের মরদেহ

মরদেহ থেকে জৈব সার তৈরি প্রক্রিয়ার অনুমোদন

মরদেহ থেকে জৈব সার তৈরি প্রক্রিয়ার অনুমোদন

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

নিউইয়র্কে মানুষের মরদেহ থেকে জৈব সার তৈরির প্রক্রিয়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় মানুষের মরদেহ মাটিতে রূপান্তরিত করা সম্ভব। এটিকে পরিবেশবান্ধব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

সহজ উপায়ে প্রাকৃতিক জৈবপদ্ধতি হিসেবে এটিকে বিবেচনা করা হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে দেখা গেছে, আবদ্ধ অবস্থায় থাকলে কয়েক সপ্তাহ পর মরদেহ পচে যায়।

২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ওয়াশিংটন প্রথম এই পদ্ধতির অনুমোদন দেয়। এরপর কলোরাডো, ওরেগন, ভার্মন্ট ও ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে এ পদ্ধতির অনুমোদন দেওয়া হয়।

রাজ্যের ডেমোক্রেটিক গভর্নর ক্যাথি হোচুল শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) অনুমোদন দেওয়ার পর নিউইয়র্ক ষষ্ঠ অঙ্গরাজ্য হিসেবে পদ্ধতিটির অনুমোদন দিল। মাটিতে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে জৈব সার তৈরির প্রক্রিয়াটি সম্পাদন করা হয়।

জৈব সার বানাতে আবদ্ধ জায়গায় মরদেহ রাখা হয়। সেখানে কাঠের গুঁড়া, বিশেষ ধরনের লতাপাতা ও খড় ঘাসের মতো কিছু উপাদান রাখা হয়। ধীরে ধীরে এগুলোতে পচন ধরে।

প্রায় এক মাস এভাবে রাখা হয়। জীবাণুমুক্ত করার জন্য তাপ প্রয়োগ করা হয়। স্বাভাবিকভাবেই মরদেহ জৈব সারে পরিণত হয়। এটি মাটিতে মিশিয়ে ফুলগাছ, সবজি চাষে বা বৃক্ষায়নে ব্যবহার করা যায়।

যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান রিকম্পোজ বলেছে, এতে এক টন কার্বন সংরক্ষণ করা সম্ভব।

জলবায়ু পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রাখে কার্বন ডাই–অক্সাইডের নিঃসরণ। এর প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, যা গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব হিসেবে পরিচিত।

মানব জৈব সারের সমর্থকেরা এই প্রক্রিয়াকে যথেষ্ট পরিবেশবান্ধব হিসেবে বিবেচনা করেছেন। এতে করে সীমিত জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলছেন তাঁরা।
তবে এই পদ্ধতি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। নিউইয়র্কের ক্যাথলিক বিশপ বলেছেন, মানবদেহকে গৃহস্থালির বর্জ্য হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয়। জৈব সারে রূপান্তরিত করার খরচ নিয়েও সমালোচনা রয়েছে। মানব জৈব সার সুইডেনে আইনিভাবে বৈধ।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত