শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে সংবাদ , পত্রিকা অফিসে আগুন
ঘনিয়ে আসছে নির্বাচন, বাড়ছে সহিংসতার শঙ্কা
নির্বাচনকে ঘিরে বাড়ছে সহিংসতার শঙ্কা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। আর মাত্র ৩৭ দিন ১৪ ঘণ্টা পরেই শুরু হবে নির্বাচনের ভোটাভুটি। মার্কিনীরা রিপাবলিকান বা ডেমোক্র্যাটদের বেছে নেবেন আগামী চার বছরের জন্য। আর নির্বাচনে বিজয়ী হতে এরই মধ্যে ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্রেটিক প্রার্থী জো বাইডেন।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচক বিশ্লেষকরা বলছেন, এবারের নির্বাচন গতানুগতিক নির্বাচনের মতো হবে না। নির্বাচনের পরবর্তী আন্দোলন, সহিংসতা ও ট্রাম্প পরাজিত হলে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা ছাড়ার অনিশ্চয়তা- সব মিলিয়ে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে আরেকটু ঐতিহাসিক নির্বাচন।
ইতোমধ্যে নির্বাচনকে ঘিরে শুরু হয়েছে গেছে ডানপন্থী ও বামপন্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা। বিভিন্ন সমাবেশ কিংবা র্যালিতে বিচ্ছিন্নভাবে হয়েছে দুই দলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ।
নির্বাচক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবারের নির্বাচনের সহিংসতা মোড় নিতে পারে বর্ণবাদ সহিংসতায়। ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচনের পরবর্তীতে কৃষ্ণাঙ্গ ও শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটতেও পারে।
ইতোমধ্যে বেশকিছু বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভে শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ফ্লয়েড থেকে শুরু করে ব্রিওনা টেইলর আন্দোলনে গোলাগুলির ঘটনাও ঘটছে। এমনকি মৃত্যু হয়েছে বেশ কিছু পুলিশ অফিসারেরও।
ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের প্রধান ক্রিস রে ইতোমধ্যে চরম ডানপন্থী ও চরম বামপন্থী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের আশংকা প্রকাশ করেছেন। তিনি আরো জানান, ইতোমধ্যে কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বন্দুক কেনার প্রবণতা বেড়েছে।
ফলে আসন্ন নির্বাচন ও এর পরবর্তী প্রেক্ষাপট সহিংস হওয়ার আশংকা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
এলএবাংলাটাইমস/ওএম
শেয়ার করুন