আপডেট :

        বাহামাসের একই রিসোর্টে ৩ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই মার্কিন নাগরিকের মৃত্যু

        সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেল এজেন্ট মোতায়েন, ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ নিউসমের

        ক্যালিফোর্নিয়ায় পানির নিচ থেকে নিখোঁজ মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার

        ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল গার্ড পাঠাচ্ছে তিন রিপাবলিকান অঙ্গরাজ্য

        হারিকেন এরিন ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের দিকে ধেয়ে আসছে, আকারে বড় হচ্ছে ঝড়

        আনাহাইমে কার ওয়াশ ও হোম ডিপোতে অভিবাসন অভিযান, আটক একাধিক ব্যক্তি

        সান বার্নার্ডিনোতে অভিবাসন অভিযানে ফেডারেল এজেন্টের গুলি

        এয়ার কানাডার ফ্লাইট রবিবার থেকে চালু

        দেশে ফেরার সম্ভাবনা শেষ! সাকিবের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত

        ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট ঘোষণা

        প্রথম দিনেই ‘ধূমকেতু’ ২ কোটি আয় করল

        ওয়েব সিরিজে ‘ছোট বাদশা’ আরিয়ান খান, বাবার ভঙ্গিতেই ডেবিউ

        ইয়েমেনের রাজধানীতে বিস্ফোরণ: ইসরায়েলের হামলায় বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন

        বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল ইয়েমেনের রাজধানীর কাছে বিদ্যুৎকেন্দ্রে

        সর্বশেষ অবস্থান কী মহাশক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় এরিনের?

        ভারতীয়রা ‘বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী’ এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র রাখতে পারবেন

        নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, প্রধান উপদেষ্টা নিজে ক্লিয়ার করেছেন: রিজওয়ানা

        বাংলাদেশের মেয়েদের নজর ভুটানের শিরোপাতে

        শেখ মুজিবের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে টাকা-ফ্ল্যাট দেওয়ার ঘটনা তদন্তে লিগ্যাল নোটিশ দুদককে

        অরেঞ্জ কাউন্টিতে ১ লাখ ডলারের চুরি করা মালামালসহ নারী গ্রেপ্তার

‘এক চীন নীতি' সমর্থন করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

‘এক চীন নীতি' সমর্থন করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে পলিটিকোর খবর বলা হয়, গতকাল ফোনালাপের সময় চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিং পিং এক চীন নীতির প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের সমর্থন প্রত্যাশা করেন। এবং  জবাবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এতে সম্মতি দেন।
বস্তুত তাইওয়ানকে ‘অখণ্ড’ চীনের অংশ মনে করার নীতিই ‘এক চীন’ নীতি। ১৯৭২ সালে চীনের চেয়ারম্যান মাও সে-তুঙ এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের মধ্যে ‘এক চীন’ নীতির প্রতি মার্কিন সমর্থনের ব্যাপারে ঐকমত্য হয়। ১৯৭৯ সাল থেকে তাইওয়ানের সঙ্গে কোনও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই যুক্তরাষ্ট্রের।
এরপর থেকে কোনও মার্কিন প্রেসিডেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেননি। এতো বছর ধরে কোনও মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই নীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেননি একটিবারের জন্যও।
সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলে বিতর্কের জন্ম দেন। পাশাপাশি একাধিকবার এক চীন নীতি না মানার ইঙ্গিত দেন। এবার তিনি সেখান থেকে কেবল সরেই আসলেন না। বিপরীত অবস্থানে দাঁড়ালেন।


শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত